বিভিন্ন হলিউড মুভিতে এবং বাচ্চাদের কার্টুনে প্রায়শই আমরা দেখতে পারি টাইম ট্রাভেলিং এর কাহিনি। কিন্তু এই কাহিনি যে আর অসম্ভব বা কল্পনায়ই সম্ভব তা আর বলা যাবে নাহ। কারণ টাইম মেশিন এবং টাইম ট্রাভেলিং এর রহস্য উন্মোচিত হয়ে গেছে। যা ১৯৬০ সালেই প্রমাণিত হওয়ার পরেও গোপন রাখা হয়েছিলো তথ্য।

২০১৫ সালের সেপ্টেম্বরে মহাকাশচারী গেনাডি পাদালাকা তার ষষ্ঠ মিশনটি শেষ করে পৃতিবীতে ফিরে এসেছিলেন। তিনি ৮৭৯ দিন পৃথিবীর বায়ুমন্ডলের বাইরে উচ্চ গতিতে সময় কাটিয়েছিলেন এবং সময়ের ভ্রমণকারী হিসেবে প্রথম মানুষ হিসেবে গ্রহণযোগ্যতা পান। এর আগে অনেকে নিজেকে টাইম ট্রাভেলার হিসেবে দাবি করলেও তার প্রমান পাওয়া যায়নি। কিন্তু উনার বক্তব্যের সাথে আইনস্টাইনের আপেক্ষিকতার তত্ত্বের মিল খুজে পাওয়া যায়। তিনি পৃথিবীতে প্রবেশের মুহুর্তে ভবিষ্যতের ১ সেকেন্ডের ৪৪ ভাগের ১ ভাগ সামনে পৌছে গিয়েছিলেন এবং তা অনুভবও করতে পেরেছিলেন।
‘২০০১ সাল বইয়ের লিখক যে রিচার্ড গট আইন্সটাইনের ইউনিভার্স ভ্রমণ ব্যাখ্যা করেছিলেন। যা মুলত ভবিষ্যতে ভ্রমণের বিষকে নির্দেশ করে। যদি পদালকার কক্ষপথের চেয়ে দ্রুত গতিতে যাওয়া হয় তাহলে সে মূলত চলে যাবে ভবিষ্যতে এবং ঠিক সমপরিমান বিপরীত ধীর গতি করা যায় তাহলে চলে যাওয়া সম্ভব বিগত সময়ে। কিন্তু তা ঠিক কতটা ভবিষ্যতে বা কতটা অতীতে নিয়ে যাবে সেই বিষয়ক কোনো ধারণা নেই।
১৯৬০ সালে একজন ব্যাক্তি ঠিক একই তত্ব প্রকাশ করলেও তাকে উন্মাদ ভাবা হয়েছিলো। সে দাবি করছিলো সে অতীতে চলে এসেছে। এবং ২০৬১ সাল থেকে সে এসেছে। তবে কিছুদিন পর তাকে আর খুজে পাওয়া যায় নি। এবং তার সকল ডকুমেন্টারি মুছে ফেলা হয়েছিলো। যা রহস্যময় ঘটনা। কেনইবা অকারণে তার সকল ডকুমেন্টারি মুছে ফেলা হবে??
পড়ার জন্য ধন্যবাদ।
নতুন কিছু জেনে থাকলে শেয়ার করে অন্যদেরকে জানার সুযোগ করে দিন।
inotic-1
News Tech24 – Technology News Online
Hi, this is a comment.
To get started with moderating, editing, and deleting comments, please visit the Comments screen in the dashboard.